কাগজ প্রতিবেদক ॥ কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার দৌলতপুর কলজে গত ৫ই জুন সন্ত্রাসী হামলা চলায় টোকেন চৌধুরীর সন্ত্রাসী বাহিনী। ৫ই জুন কে কি করেছে দৌলতপুর মডেল কলেজের সিসি ক্যামেরায় ধারণ হয়েছে সেটা ইতিমধ্যে পুলিশ তদন্ত করেছে এছাড়াও এই হামলার কারণে শিক্ষার্থী শিক্ষক কর্মচারী সকলে আতংকিত। দৌলতপুর কলেজের অবৈধ নিয়োগকিত ফ্রিডম পার্টি থেকে সংসদ নির্বাচন করা বোমারু জাহিদের ছোট ভাই জহুরুল আলম হামলার নেতৃত্ব দেন। ৭ই জানুয়ারি ভোটের দিন সন্ধ্যায় সাদিকুজ্জামান খান সুমনের বাড়িতে টোকেন চৌধুরীর সন্ত্রাসীরা ইট পাটকেল নিক্ষপ করেন এই বিষয়ে দৌলতপুর থানায় একটি জিডি করা আছে। দৌলতপুর কলেজের সন্ত্রাসী হামলা ধামাচাপা দিতেই আজকের এই মানববন্ধণ এর নাটক। কুষ্টিয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব রেজাউল হক চৌধুরী এবং তার ছোট ভাই দৌলতপুর উপজেলা চেয়ারম্যান বুলবুল আহমেদ টোকেন চৌধুরী অধ্যক্ষ ছাদিকুজ্জামান খাঁন সুমন কে জননেত্রী শেখ হাসিনার নৌকা প্রতীকে ভোট করায় বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিয়ে ছিলেন তারই পরিপেক্ষিতে ৫ই জুন অধ্যক্ষ সাদিকুজ্জামান খান সুমন কে হত্যার উদ্দেশ্য দৌলতপুর কলেজে হামলা করেন টোকেন চৌধুরী সন্ত্রাসী বাহিনী। দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাদিকুজ্জামান খান সুমনের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র করছেন চৌধুরী পরিবার, টোকেন চৌধুরীর লোকজন বিভিন্ন সাদিকুজ্জামান খান সুমন কে হুমকি দিচ্ছেন অশ্লীল ভিডিও ক্লিপ এডিট করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করবে, এছাড়াও টোকেন চৌধুরী স্পেন থেকে সন্ত্রাসী নিয়ে এসেছে ও পিচ্চি হান্নানের শীর্ষ সন্ত্রাসী শুটার বাদশা সহ বিভিন্ন এলাকায় থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী নিয়ে সাদিকুজ্জামান খান সুমন কে হত্যার নীল নকশা করছে। গতকাল বৃহস্পতিবার মানববন্ধণে অধ্যক্ষ সাদিকুজ্জামান খান সুমন বিরুদ্ধে যে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে সব মিথ্যা ভিত্তিহীন মনগড়া উদ্দেশ্য প্রণোদিত। দৌলতপুর মডেল কলেজে সন্ত্রাসী হামলায় সাদিকুজ্জামান খান সুমন কোন হুমকি বা অস্ত্র প্রদর্শন করিনি। সন্ত্রাসীর অধ্যক্ষের গাড়ি ভাংচুর ও শিক্ষক কর্মচারীর উপর হামলা চালায়।
Leave a Reply