কাগজ প্রতবিদেক ।। প্রায় ৫৫ বছর ধরে ভাঙছে গড়াই নদীর পাড়। এরই মধ্যে ভাঙনে চলে গছেে কুমারখালী উপজলোর গড়াই নদীর কুলঘঁেষা,তবোড়য়িা,আগ্রাকুন্ডা,খয়রেচারা ও পাথরবাড়ীয়া নামরে চারটি গ্রামরে র্অধকে অংশ। বাঁধ না থাকায় প্রতি বছরই ভাঙছে প্রায় চার কলিোমটিার নদীর এই পাড়। তবুও বাঁধ নর্মিাণ না হওয়ায় আগামী র্বষায় ভাঙন আতঙ্কে দনি কাটছে নদীপাড়রে বাসন্দিাদরে। র্কতৃপক্ষ জানান বরাদ্দ পলেে স্থায়ী বাঁধ নর্মিাণ করবনে।
সংশ্লষ্টি ইউনয়িন পরষিদরে সাবকে চয়োরম্যান আব্দুল মজদি জানান, উপজলো চারটি গ্রামরে প্রায় র্অধকোংশরে কৃষজিম,ি ঘরবাড়ি ও গাছপালা নদীর্গভে বলিীন হয়ে গছে।ে ভটিাবাড়ি ও জায়গা জমি হারয়িে অন্যত্রে চলে গছেনে কয়কে শত পরবিার। তবুও বাঁধ নর্মিাণ না হওয়ায় হুমকরি মুখে পড়ছেে কয়কে শত পরবিার, কৃষজিম,ি র্ধমীয় ও শক্ষিা প্রতষ্ঠিান। নদীর্গভে বলিীনরে আশঙ্কায় রয়ছেে প্রায় দুই শতাধকি বছররে পুরানো ঐতহ্যি পাথরবাড়ীয়া আহলে হাদীস জামে মসজদি।
ভাঙনরোধে গতবছর পানি উন্নয়ন বোডরে উদ্যোগে বালুর্ভতি জওিব্যাগ ফলো হয়ছেলি। নদীতে পানি কমার সাথ-েসাথে জওিব্যাগ সহ নদীপাড় ভঙেে গছেে নদীর্গভ।ে নতুন পানি আসার আগইে বাঁধ নর্মিাণ করা না গলেে চারটি গ্রামরে অবশষ্টি অংশ বলিীন হয়ে যাবে নদীত।ে
ভুক্তভোগী কুমারখালী সরকারি কলজেরে প্রভাষক জল্লিুর রহমান জানান, সইে ছোট বলো থকেইে নদী ভাঙ্গন যা আজ অবধি অব্যহত রয়ছেে ফলে ৪/৫ টি মানচত্রি ছোট করে ফলেছে।ে এখন র্পযন্ত র্কাযকর কোন পদক্ষপে নওেয়া হয়ন।ি র্বষার মৌসুম শুরু হওয়ার আতঙ্ক বরিাজ করে নদী পাররে মানুষরে মধ্য।ে
এলাকাবাসী শাহজাহান জানান, চরজাগা নদীতে নইে জলস্রোত। প্রায় চার কলিোমটার নদীপাড় জুড়ইে ভাঙনরে ক্ষত রয়ছে।ে র্পূবরে ফলো জওিব্যাগ গুলো ভাঙনে চলে গছেে নদীত।ে ভাঙন আতঙ্কে দনি পারছে বাসন্দিারা। দ্রুত পাকা ও স্থায়ী বাঁধ নর্মিাণরে দাবি জানান ভাঙন আতঙ্কে থাকা নদী পাড়রে বাসন্দিারা। কুমারখালী উপজলো নর্বিাহী র্কমর্কতা মো: মাহবুবুল হক জানান, লখিতি দরখাস্ত পলেে পানি উন্নয়ন র্বোডরে র্কমর্কতাদরে সঙ্গে কথা বলে ভাঙনরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নবিনে।
কুষ্টয়িা পানি উন্নয়ন র্বোডরে নর্বিাহী প্রকৌশলী (ড্রজোর) সকৈত বশ্বিাস জানান, ভাঙন এলাকা পরর্দিশন করে বাঁধ নর্মিাণরে জন্য প্রস্তাবনা পাঠানো হয়ছে।ে বরাদ্দ পলেে পাকা বাঁধ নর্মিাণ করা হব।ে কুষ্টয়িা-৪ আসনরে সংসদ সদস্য বীর মুক্তযিোদ্ধা আব্দুর রউফ জানান, পানি উন্নয়ন র্বোডরে র্কমর্কতা ও এলাকাবাসীদরে সঙ্গে নয়িে ভাঙন এলাকা পরর্দিশন করছেনে। তনিি আশ্বাস দনে অচরিইে, প্রথমে বালু দয়িে ভাঙন এলাকা ভরাট করে পরে পাকা বাঁধ নর্মিাণরে ব্যবস্থা করবনে।
Leave a Reply