আমি তো ছলিাম প্রমত্ত উদ্বাহু উচ্ছল
প্রবল প্রতাপে দুকূল ছাপযি়ে বডে়াই দাপযি়ে
এখন কশিোরীর মতো লজ্জায় অবনত আমার মুখ
মুক্তোয় গাঁথা হার আমাকে বন্দি করছেে এক আর্শ্চয অনুভূততিে
তোমরা আমার গলায় পরযি়ে দযি়ছেে এক রুপালি নকেলসে
প্রবল র্বষণে কখনো দখেছেো আমার রুদ্রর্মূতি কখনো এক শীতরে সকালে
শান্ত বালকিার মুখ কখনো র্জীণর্শীণ শুকনো জগেে ওঠা চর
এখন এসবে আর আমার কছিু যায় আসে না আমার গলায় এক রুপালি হার
বঁেধে দযি়ছেে এপার-ওপার
আর্শ্চয এক অনুভূতি আমার ভতির এনছেে এক অনন্দ্যি পরর্বিতন
আমার রাগ, অভমিান, শান্ত হয়ে ওঠা,
এসব এখন র্অথহীন
কারণ আমার গলায় সাড়ে ছয় কলিোমটিার লম্বা একটি রুপালি বন্ধন
পরর্বিতন করে দযি়ছেে সব কছিু
এখন আমি নজিইে
এক অপার বস্মিয়ে চযে়ে থাকি নজিরে গলার হাররে দকিে
কী আর্শ্চয সুন্দর মুক্তো, হীর,ে জহরত দযি়ে গাঁথা
আমার সমস্ত উচ্ছলতাকে বঁেধে তরৈি হওয়া এক সুতোয়
কী করে তোমরা এত সুন্দর বন্ধনে বাঁধলে আমায়
এ এক অপার বস্মিয়, বস্মিয় শুধু আমার চোখে
শ্যামল দত্তঃ সম্পাদক দৈনিক ভোরের কাগজ।
Leave a Reply